আবহাওয়া কাকে বলে? আবহাওয়ার উপাদান গুলো কি কি

আবহাওয়া কাকে বলে, আবহাওয়ার উপাদান গুলো কি কি,

আপনি কি জানেন আবহাওয়ার উপাদান গুলো কি কি? আবহাওয়া কি এবং আবহাওয়ার উপাদান গুলো কি কি এ সম্পর্কে যদি আপনার বিস্তারিত ধারণা না থেকে থাকে তাহলে আজকের আর্টিকেলটি শুধুমাত্র আপনার জন্য। আবহাওয়া হল আমাদের চারপাশে বায়ুমন্ডলের একটি নির্দিষ্ট সময়ের অবস্থা। আবহাওয়া প্রতিনিয়ত পরিবর্তনশীল এবং আবহাওয়া কয়েকটি উপাদানের সমন্বয়ে গঠিত। আবহাওয়ার প্রধান উপাদান গুলো হল: তাপমাত্রা, আদ্রতা, বৃষ্টিপাত, বায়ু প্রবাহ ও চাপ। প্রধানত আবহাওয়ার এই পাঁচটি উপাদানের উপর নির্ভর করে আবহাওয়া প্রতিনিয়ত পরিবর্তন হয়ে থাকে। কিন্তু আবহাওয়ার প্রতিনিয়ত পরিবর্তন মানুষের স্বাস্থ্যের উপর বিরূপ প্রভাব ফেলতে পারে। আবহাওয়া আমাদের দৈনন্দিন জীবনযাপন থেকে শুরু করে কৃষি, পরিবহন, শিল্প, স্বাস্থ্য সহ প্রতিটি বিভাগের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। চলুন তাহলে আবহাওয়ার উপাদান গুলো কি কি এ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা যাক:

আবহাওয়া কাকে বলে

আবহাওয়া কাকে বলে, আবহাওয়ার উপাদান গুলো কি কি,

আবহাওয়া হলো একটি নির্দিষ্ট সময় এবং স্থানের বায়ুমণ্ডলের অবস্থা। আরো সহজ ভাবে বলতে গেলে, সর্বনিম্ন ২৪ ঘন্টার বায়ুমণ্ডলীয় অবস্থাকে ওই স্থানের আবহাওয়া বলা যেতে পারে। আবহাওয়া সাধারণত বাতাসের তাপমাত্রা, আদ্রতা, বায়ুচাপ, বৃষ্টিপাত, বাতাসের গতি ইত্যাদির সমন্বয়ে গঠিত হয়ে থাকে। আবহাওয়া প্রতিনিয়ত পরিবর্তনশীল হলেও এর পরিবর্তনশীলতা বিভিন্ন কারণের উপর নির্ভর করে থাকে। বর্তমানে বিজ্ঞানের যে শাখায় আবহাওয়া নিয়ে গবেষণা করা হচ্ছে তাকে আবহাওয়া বিজ্ঞান বলা হয়ে থাকে। খুব ছোট করে বলতে গেলে, বায়ুমণ্ডলের অনির্দিষ্টকালের অবস্থাকে আবহাওয়া বলা হয়। আবহাওয়া সংঘটিত হয় শুধুমাত্র পৃথিবীর বায়ুমন্ডলের সবচেয়ে নিচের স্তরে। বায়ুমন্ডলের সবচেয়ে নিচের স্তরের নাম ট্রপোস্ফিয়ার। তবে আবহাওয়া সম্পর্কে বিস্তারিত জ্ঞান লাভ করতে হলে জলবায়ু সম্পর্কে ধারণা থাকতে হবে।

আবহাওয়ার উপাদান কয়টি ও কি কি

আবহাওয়া শব্দটি দ্বারা শুধুমাত্র পৃথিবীর বায়ুমন্ডলীয় অবস্থাকে বোঝানো হয়। আবহাওয়ার উপাদান গুলোর তারতম্য প্রতিনিয়ত ঘটে, ফোনে এক এক স্থানের আবহাওয়া এক এক রকম হয়ে থাকে। উদাহরণস্বরূপ বাংলাদেশের আবহাওয়া ও সাধারণত দুই ধরনের হয়।

  • শুষ্ক আবহাওয়া,
  • ভেজা আবহাওয়া,

আমরা ইতিমধ্যে আবহাওয়ার উপাদান গুলো কি কি‌ তা আপনাদের সামনে তুলে ধরেছি। এখন আমরা আবহাওয়ার উপাদান গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব।

১) বায়ু প্রবাহ

আবহাওয়া কাকে বলে, আবহাওয়ার উপাদান গুলো কি কি,

বায়ু প্রতিনিয়ত এক স্থান থেকে অন্য স্থানে স্থানান্তরিত হয়। বায়ুর এ প্রতিনিয়ত স্থানান্তরিত হওয়াকেই বায়ুপ্রবাহ বলা হয়। ঝড়, বৃষ্টি, তুষারপাত ইত্যাদি প্রাকৃতিক ঘটনা বায়ু প্রবাহ এর উপর নির্ভরশীল। বায়ু প্রবাহের গতি, দিক এবং তাপমাত্রার উপর নির্ভর করে এসব প্রাকৃতিক ঘটনা ঘটে থাকে। বায়ু প্রবাহ পুরোপুরি ভাবে বায়ুর চাপের উপর নির্ভরশীল। যে এলাকায় বায়ুচাপ বেশি থাকে সে এলাকার বায়ুচাপ ক্রমান্বয়ে কম বায়ুর চাপ রয়েছে এমন এলাকার দিকে স্থানান্তরিত হতে থাকে। সাধারণত সূর্যের তাপ, পৃথিবীর ঘূর্ণন এবং ভূমি প্রকৃতির কারণে বায়ু চাপের পার্থক্য পরিলক্ষিত হয়। প্রতিনিয়ত আবহাওয়া পরিবর্তন হওয়ার ও মূল কারণ হলো বায়ুপ্রবাহ। বায়ু প্রবাহ কে আবার দুই ভাগে ভাগ করা যেতে পারে:

  • লঘুচাপ,
  • উচ্চচাপ।

যেখানে বায়ু চাপ তুলনামূলক কম থাকে সেখানে লঘুচাপের সৃষ্টি হয়। আর যেখানে বায়ু চাপ তুলনামূলক বেশি থাকে সেখানে উচ্চচাপের সৃষ্টি হয়। আবহাওয়ার পূর্বাভাস প্রধানের ক্ষেত্রে বায়ু প্রবাহ খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন। বায়ুপ্রবাহের ফলে প্রতিনিয়ত তাপমাত্রার পরিবর্তন, বায়ুর আদ্রতা কমে যাওয়া বা বেড়ে যাওয়া, ঝড় এবং মেঘ ইত্যাদি প্রাকৃতিক ঘটনা ঘটে থাকে।

২) চাপ

আবহাওয়া কাকে বলে, আবহাওয়ার উপাদান গুলো কি কি,

আবহাওয়ার গুরুত্বপূর্ণ উপাদান গুলোর মধ্যে অন্যতম হলো বায়ুমণ্ডলীয় চাপ। যেকোনো সমুদ্রপৃষ্ঠে বায়ুর এ চাপ সবচেয়ে বেশি থাকে এবং ধীরে ধীরে তা কমতেও থাকে। বাতাসের এই চাপ পরিমাপের একক গুলো হল: 

  • মিলিবার,
  • হেক্টোপাস্কাল,
  • ইঞ্চি পারদস্তম্ভ‌।

বাতাসের এই চাপ সাধারণত উচ্চতার সাথে সাথে ঘনত্ব কমতে থাকে, যার ফলশ্রুতিতে বাতাসে চাপও কমতে থাকে। অর্থাৎ বাতাস যত উপরে অবস্থান করে ততই বাতাসের চাপ তুলনামূলক কমে যায়। বায়ুর এই চাপের কারণে আবহাওয়া প্রতিনিয়ত পরিবর্তন হতে থাকে। বায়ুর এই চাপ উচ্চ ও নিম্নচাপের অঞ্চলগুলোতে বায়ু প্রবাহ এর পার্থক্য সৃষ্টি করে। ফলে আবহাওয়া প্রাকৃতিকভাবেই পরিবর্তিত হয়। নিম্নচাপের অঞ্চল গুলোতে বৃষ্টিপাত বেশি হওয়ার কারণ হলো এখানে বায়ু উর্ধ্বমুখী হয়ে থাকে। এবং বাতাস শীতল হয়েও জলীয় বাষ্পে ঘনীভূত হয়ে বৃষ্টিপাতের সৃষ্টি করে। উচ্চ ও নিম্নচাপের অঞ্চল গুলোতে তুলনামূলক ঝড় বৃষ্টি বেশি হয়ে থাকে। বায়ুর এর চাপের গতিকে প্যাসকেল এককে প্রকাশ করা হয়ে থাকে।

৩) আদ্রতা

আবহাওয়ার গুরুত্বপূর্ণ উপাদান গুলোর মধ্যে বায়ুর আদ্রতা অন্যতম। বাতাসে সব সময় জলীয় বাষ্পমান বিদ্যমান থাকে, বাতাসে বিদ্যমান এই জলীয় বাষ্পের পরিমাণ কেই আদ্রতা বলা হয়ে থাকে। বাতাসের আদ্রতা বায়ুর তাপমাত্রা, বায়ুচাপ এবং বৃষ্টিপাতের পরিমাণ কে প্রভাবিত করতে সাহায্য করে। বাতাসের এই আদ্রতার প্রভাব সরাসরি আবহাওয়ার উপর, জীব জগতের উপর, কৃষি কাজের উপর প্রভাব বিস্তার করে। 

বাতাস আদ্রতার পরিমাণ বেশি হলে শরীর গরম অনুভব করে। যার ফলশ্রুতিতে অতিরিক্ত ঘাম, অস্বস্তি এবং ক্লান্তি দেখা দিতে পারে। আবহাওয়ার উপর সরাসরি আর্দ্রতার প্রভাবে বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা বেড়ে যায়। বাতাসে আদ্রতা বেশি থাকলে অধিক পরিমাণে জলীয় বাষ্প তৈরি হয়, যা ঘনীভূত হয়ে বৃষ্টি সৃষ্টি হয়। বাতাসে আদ্রতা বেশি থাকলে তা ফসল উৎপাদনের জন্য উপকারী। কিন্তু বাতাসে আদ্রতার পরিমাণ অতিরিক্ত মাত্রায় থাকলে ফসল নষ্ট হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। বাতাসে আদ্রতা মাপার যন্ত্র হলো হাইগ্রোমিটার। বাতাসের আদ্রতা সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি তথ্য হলো:

  • গ্রীষ্মকালে বাতাসের আদ্রতা বেশি হয়,
  • শীতকালে বাতাসের আদ্রতা কম হয়,
  • সমুদ্রের কাছাকাছি অঞ্চলে বাতাসের আদ্রতা বেশি থাকে,
  • মরুভূমি অঞ্চলে বাতাসের আদ্রতা তুলনামূলক কম।

৪) বৃষ্টিপাত

আবহাওয়া কাকে বলে, আবহাওয়ার উপাদান গুলো কি কি,

বৃষ্টিপাত হলো আকাশ থেকে পানি পৃথিবীতে পড়ার একটি রূপ। বৃষ্টি, তুষার এবং শিলাবৃষ্টির মাধ্যমে আকাশ থেকে পানি পৃথিবীতে পতিত হয়। পানিচক্রের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ হলো বৃষ্টিপাত। সমগ্র জীবজগতের জন্যও বৃষ্টিপাত অত্যাধিক গুরুত্বপূর্ণ। বৃষ্টিপাত ছাড়াও শিলাবৃষ্টি এবং তুষার এর মাধ্যমে পানি আকাশ থেকে মাটিতে পতিত হয়। আকাশে জলকনা যখন অত্যাধিক পরিমাণে ঠান্ডা থাকে কখন তা বরফের কনায় পরিণত হয়। এই বরফের কটা গুলো পৃথিবীতে তুষার হিসেবে পতিত হয়। 

 আরো পড়ুন 

পানি চক্রের ক্ষেত্রে বৃষ্টিপাতের ভূমিকা হল বৃষ্টিপাত নদী, হ্রদ এবং মহাসাগরকে পূর্ণ করে। এতে করে ভূগর্ভস্থ পানির পরিমাণ বৃদ্ধি পায়, যা পানিচক্রের জন্য দরকারি। এছাড়া মাটিতে আদ্রতা যোগানো, গাছের শিকড় পর্যন্ত পুষ্টি পৌঁছে দিতে বৃষ্টিপাত অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা করতে, বাতাসকে বিশুদ্ধ করতে এবং জীবজগতের জন্য পানি সরবরাহ করতে বৃষ্টিপাত সহায়তা করে থাকে। বৃষ্টিপাত পরিমাপ করার জন্য রেইন গেজ ব্যবহার করা হয়ে থাকে। রেইন গেজ সাধারণত সিলিন্ডার আকৃতির একটি যন্ত্র, যা একটি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে বৃষ্টিপাত কতটুকু হলো তা পরিমাপ করতে সক্ষম। বৃষ্টিপাত কয়েকটি কারণে হতে পারে, কারণগুলো হল:

  • ভৌগোলিক অবস্থান,
  • ঋতুগত কারণে,
  • বায়ু প্রবাহ।

জেনে রাখা ভালো, হঠাৎ বৃষ্টিপাতের পরিবর্তন জলবায়ু পরিবর্তনের জন্য এবং প্রাকৃতিক দুর্যোগের জন্য দায়ী।

আবহাওয়া পরিবর্তনের কারণ ও ফলাফল

মানব ঘটিত এবং প্রাকৃতিক দুর্যোগের ফলে আবহাওয়া দিন দিন পরিবর্তিত হচ্ছে। আবহাওয়া পরিবর্তনের প্রধান কারণ গুলো হলো:

  • জীবাশ্মা জ্বালানির ব্যবহার,
  • গ্রীন হাউজ গ্যাস,
  • বন জঙ্গল ধ্বংস করা,
  • শিল্প কলকারখানার গ্যাস,
  • কৃষি কাজে ব্যবহৃত কীটনাশক।

আবহাওয়া পরিবর্তনের ফলাফল

  • আবহাওয়া পরিবর্তনের ফলে দিন দিন পৃথিবীর গড় তাপমাত্রা বৃদ্ধি পাচ্ছে।
  • মেরু অঞ্চলের বরফ গলে গিয়ে সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা দিন দিন বৃদ্ধি হচ্ছে।
  • আবহাওয়া পরিবর্তনের ফলে ঘূর্ণিঝড়, বন্যা, খরা, তাপ প্রবাহ ইত্যাদি বৃদ্ধি পাচ্ছে।
  • আবহাওয়ার হঠাৎ পরিবর্তন বিভিন্ন প্রজাতি প্রাণী এবং উদ্ভিদ মোকাবেলা করতে পারছে না। ফলশ্রুতিতে জীব বৈচিত্র্য হ্রাস পাচ্ছে।
  • আবহাওয়া পরিবর্তন হওয়ার কারণে কৃষি উৎপাদন ইতোমধ্যে কমতে শুরু করেছে। এতে করে অদূর ভবিষ্যতে খাদ্য এবং পানি সংকট দেখা দিতে পারে।
  • আবহাওয়া পরিবর্তনের কারণে তাপপ্রবাহ বৃদ্ধি এবং পরিবেশ দূষণের পাশাপাশি মানুষ স্বাস্থ্য ঝুঁকিতেও পড়ছে। আবহাওয়ার এমন পরিবর্তন হতে থাকলে অদূর ভবিষ্যতে মানুষ বিভিন্ন রকম কঠিন রোগে আক্রান্ত হতে পারে।

আবহাওয়ার উপাদান সম্পর্কিত কিছু প্রশ্নউত্তর

আবহাওয়ার প্রাথমিক উপাদান গুলো হল বায়ু, তাপমাত্রা, চাপ, আর্দ্রতা, মেঘ, শিশির বিন্দু এবং বৃষ্টিপাত। আবহাওয়া প্রতিনিয়ত পরিবর্তনের জন্য আবহাওয়ার এই প্রাথমিক উপাদানগুলো গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

আবহাওয়ার সাতটি উপাদানের মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হলো তাপমাত্রা এবং বৃষ্টিপাত। আবহাওয়া হঠাৎ করে পরিবর্তন হওয়ার জন্য অতিরিক্ত তাপমাত্রা বা উষ্ণ তাপমাত্রা এবং বৃষ্টিপাত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।

অ্যানিমোমিটার এবং হাইগ্রোমিটার এর সাহায্যে আবহাওয়া পরিমাপ করা হয়ে থাকে। বিশ শতকের মাঝামাঝি সময় থেকে এই ডিভাইস গুলোর মাধ্যমে আবহাওয়া পরিমাপ করা হয়। ১৭ শতকের দিকে আবহাওয়া পরিমাপ করার জন্য ব্যারোমিটার এবং গ্যালিলিও থার্মোমিটারের ব্যবহৃত হতো।

আবহাওয়া এবং জলবায়ুর মধ্যে মিল ও অমিল প্রায় একই। আবহাওয়া ও জলবায়ুর মধ্যে মিল গুলো হল: তাপমাত্রা, আর্দ্রতা, বায়ুপ্রবাহ, মেঘ, বৃষ্টিপাত ও বায়ুচাপ। আবহাওয়া ও জলবায়ু একে অপরের পরিপূরক। আবহাওয়া ও আবহাওয়ার উপাদান সম্পর্কে বিস্তারিত জ্ঞান অর্জন করতে হলে জলবায়ু সম্পর্কে ধারণা রাখতে হবে।

আবহাওয়ার উপাদান সম্পর্কে আমাদের মতামত 

প্রিয় পাঠক বৃন্দ, আমাদের আজকের আর্টিকেলের মূল বিষয়বস্তু ছিল আবহাওয়ার উপাদান গুলো কি কি এ সম্পর্কে। আমাদের আজকের আর্টিকেলে আমরা আবহাওয়ার পাঁচটি উপাদান সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য প্রদান করার চেষ্টা করেছি। আবহাওয়ার এই পাঁচটি উপাদান জীবজগৎ, অর্থনৈতিক জীবনধারা সহ প্রত্যেকটি বিভাগের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বিভিন্ন কারণে আবহাওয়া দিন দিন পরিবর্তন হচ্ছে। যথাসাধ্য সচেতনতা অবলম্বন করে আবহাওয়ার এ পরিবর্তন রোধ করা আমাদের সবার নৈতিক দায়িত্ব। আবহাওয়ার উপাদান সম্পর্কিত এই আর্টিকেল আপনাদের ভালো লাগলে আমাদের ওয়েবসাইটের সাথেই থাকুন।

আবহাওয়ার উপাদান সম্পর্কে আপনাদের আর কোন প্রশ্ন থাকলে আমাদেরকে অবশ্যই কমেন্টের মাধ্যমে জানান। এবং সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। এমন আরো গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল পড়তে আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *