সময় কাটানোর জন্য বর্তমানে বাচ্চা থেকে তরুণরা পর্যন্ত গেমের প্রতি আসক্ত হচ্ছে। গেম খেলে ঘন্টার পর ঘন্টা অনায়াসে পার করে দেওয়া যায় সম্পূর্ণ এক্সাইটমেন্ট এর মাধ্যমে। বিশ্বের জনপ্রিয় গেম গুলোর মধ্যে বর্তমানে রয়েছে গো, পাবজি মোবাইল, ফ্রি ফায়ার, ফোর্টনাইট, মাইনক্রাফট, সুপার মারিও, টেরিস ইত্যাদি। বিশ্বব্যাপী প্রতিদিন প্রায় ৩ বিলিয়ন মানুষ ভিডিও গেম খেলে সময় পার করে।
নতুন গেমার দের যুক্ত করার জন্য নিন্টেন্ডো, প্লেস্টেশন এবং এক্সবক্সের মতো কিছু বড় কোম্পানি প্রতিবছর সুন্দর সুন্দর কিছু গেম লঞ্চ করে থাকে। এদের বেশিরভাগ গেম স্মার্টফোনের মাধ্যমে খেলা সম্ভব। স্মার্টফোনের এই গেমগুলোতে নিয়ে আসা হচ্ছে নতুন নতুন ফিচার। তাই, জনপ্রিয়তার দিক দিয়ে শীর্ষে রয়েছে এমন কিছু গেম এবং বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় গেম কোনটি এ নিয়ে আমরা আজকের আর্টিকেলে বিস্তারিত আলোচনা করব।
পোস্টের বিষয়বস্তু
বিশ্বের সর্বাধিক জনপ্রিয় কিছু গেমস
গেমিং কোম্পানিগুলো নতুন নতুন যে সব গেম আমাদের মাঝে নিয়ে আসছে তা বেশিরভাগই স্মার্ট ফোন ব্যবহার করে খেলা সম্ভব। এর মধ্যে অন্যতম গেমগুলো হচ্ছে পোকেমন গো, পাবজি মোবাইল, ফ্রি ফায়ার, ফোর্টনাইট, মাইনক্রাফট ইত্যাদি। বিভিন্ন সমীক্ষায় দেখা গেছে স্মার্ট ফোন থেকে উপরের গেমগুলি সবচেয়ে বেশি ইন্সটল হয় এবং এই গেমগুলোতে খেলোয়াড়ের সংখ্যাও সবচেয়ে বেশি। বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় এই গেমগুলো সম্পর্কে আপনি যদি বিস্তারিত জানতে চান তাহলে আমাদের লেখাটি সম্পূর্ণ পড়ুন।
১)পাবজি মোবাইল
pubg গেম এর অপর নাম হল Player Unknowns Battle Grounds (PUBG)। গেমটি ২০১৭ সালে যখন বাজারে আসে তখন এটি একটি ব্যাটল রয়্যাল মোবাইল গেম ছিল। এই গেমটির আসল পটভূমি হল, এখানে ১০০ জন খেলোয়াড় একটু প্যারাসুটের সাহায্যে একটি দ্বীপে নামবে, এবং সর্বশেষ অবস্থায় বেঁচে থাকার জন্য একে অপরের সাথে লড়াই করবে। বিশ্ব সবচেয়ে জনপ্রিয় গেমগুলোর মধ্যে pubg মোবাইল দিয়ে অন্যতম।
এই গেমটি খেলে কিশোর থেকে তরুণরা পর্যন্ত আনন্দ পাওয়ার কারণ হলো: গেমটি খেলার সময় খেলোয়াড়রা মানচিত্র চারপাশে ঘুরে বেড়াতে পারে এবং তাদের প্রয়োজনীয় অস্ত্র সরঞ্জাম কালেক্ট করতে পারে। এমতাবস্থায়ী সেফ জোন আস্তে আস্তে ছোট হতে থাকে এবং খেলোয়াররা একে অপরের কাছাকাছি আসার ফলে মারামারি আরও তীব্রতর হয় যা খেলোয়াড়দের মূল এক্সাইটমেন্টের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। সাধারণত কোয়ালিটির গ্রাফিক্স এবং স্মুথ গেম প্লে ছাড়াও Solo Mode, Team Mode এ গেমটি খেলা যায় বলে গেমটি জনপ্রিয়তা দিন দিন আরও বৃদ্ধি পেয়েছে।
২)ফ্রি ফায়ার
ফ্রী ফায়ার গেমের অন্য নাম হলো Garena Free Fire। গেমটি ২০১৭ সালে যখন বাজারে আসে তখন এটি একটি ব্যাটল রয়্যাল মোবাইল গেম ছিল। ফ্রী ফায়ার গেমটি মোটামুটি সম্পূর্ণভাবে pubg গেম এর সাথে কমপেয়ার করে থাকে। লো-এন্ড এর মোবাইল ফোন গুলোতে ফ্রী ফায়ার গেম খুব স্মুথলি খেলা যায়।
প্রতিদিন মোবাইল ফোনে পাবজি গেম খেলার জন্য মোবাইল ফোনের স্পেসিফিকেশন হাই হতে হয়, কিন্তু সে দিক থেকে বিবেচনা করলে ফ্রী ফায়ার গেম এর জন্য হাই স্পেসিফিকেশন এর ফোন প্রয়োজন হয় না। ফ্রী ফায়ার গেম এর আরেকটি ভালো দিক হল এই গেমের সাহায্যে আপনি ইউটিউবিং করতে পারেন এবং সেখান থেকে অর্থ উপার্জন করতে পারেন। তবে ফ্রী ফায়ার গেম শুধুমাত্র একটি স্মার্টফোনের ভার্সন এর কোন কম্পিউটার বা পিসি ভার্সন নেই।
৩)পোকেমন গো
এই গেমের খেলোয়াড়রা ভার্চুয়ালি পোকেমন খুঁজে বের করতে পারে এবং তাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারে। জনপ্রিয় কার্টুন সিরিজ পোকেমন এর উপর ভিত্তি করে পোকেমন গো কার্টুনটি তৈরি করা হয়েছে। ভার্চুয়ালিটির জন্য এলাকা ঘুরে বেড়াচ্ছে এবং সেখান থেকে পোকেমন খুঁজে বের করার জন্য এই গেমের জনপ্রিয়তা দিন দিন বৃদ্ধি পেয়েছে। পরবর্তীতে ভার্চুয়ালি তারা বিভিন্ন এলাকা থেকে পোকেমন সার্চ করে তাদেরকে বিভিন্ন প্রশিক্ষণের মাধ্যমে শক্তিশালী খেলোয়াড় হিসেবে গড়ে তুলে পরবর্তীতে তাদেরকে দিয়ে অন্য এলাকা থেকে পোকেমন ধরার কাজে ব্যবহার করা হয়। ২০১৬ সালে প্রথম এই গেমটি বাজারে আছে এবং বাজারে আসার মাত্র এক দিনের মধ্যেই গেমটি ব্যাপক জনপ্রিয়তা লাভ করে।
৪)ফোর্টনাইট
ফোর্টনাইট গেমটি সর্বপ্রথম ২০১৭ সালে বাজারে আসে এবং কিছুদিনের মধ্যেই বিশ্বের অন্যতম প্রিয় গেমগুলোর মধ্যে এটি জায়গা করে নেয়। এই গেমের মাধ্যমে ভার্চুয়ালি খেলোয়াড়রা কাঠ, ধাতু এবং পাথর সংগ্রহ করে তা দিয়ে বিভিন্ন অবকাঠামো তৈরি করতে পারে শত্রুদের কাছ থেকে নিজেদের জীবন রক্ষা করার জন্য বড় বড় অবকাঠামো তৈরি করে সেখানে আশ্রয় গ্রহণ করতে পারে। ফোর্টনাইট খেলোয়াড়রা নিয়মিতভাবে কার্টুন-স্টাইল গ্রাফিক্স, নিয়মিত আপডেট এবং বিভিন্ন ইভেন্ট এবং ক্রসওভারের সুযোগ পেয়ে থাকে, তাই এর জনপ্রিয়তা দিন দিন ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে। তবে এই গেমটি আপনি সরাসরি গুগল প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করতে পারবেন না। কিন্তু Epic Games Store থেকে সরাসরি ফোর্টনাইট গেমটি ইন্সটল করে খেলা সম্ভব।
৫)মাইনক্রাফট
এটি একটি স্যান্ডবক্স ভিডিও গেম যা ২০১১ সালে সর্বপ্রথম বাজারে আসে। গেমটি Mojang Studios দ্বারা তৈরি করা হয়েছিল। এই খেলার বিশেষত্ব হলো এখানে সালোয়াররা ব্লক নামের একটি উপাদান ব্যবহার করে বিভিন্ন ধরনের অবকাঠামো তৈরি করে থাকে। ব্লক নামক উপাদান দিয়ে বিভিন্ন ধরনের অপকাঠামো তৈরি করা হয় বলে এই গেমটির অপর নাম ব্লক গেম। ব্লক নামক উপাদান দিয়ে বড় বড় স্থাপনা ভিডিও গেম এর মাধ্যমে তৈরি করা যায় বলে গেমটি বাজারে আসার সাথে সাথেই ছোট থেকে যেকোনো বয়সী মানুষের কাছে গেমটি ব্যাপক জনপ্রিয়তা লাভ করেছিল। বর্তমান সময়ে এসেও গেমটির জনপ্রিয়তা এক বিন্দুও কমেনি।
৬)ক্যান্ডি ক্রাশ সাগা
বাচ্চাদের কাছে ক্যান্ডি ক্রাশ সাগা গেমটি বছরের পর বছর ধরে সমান জনপ্রিয়তা নিয়ে বাজারে অবস্থান করছে। মূলত এটি একটি পাজেল গেম যা ২০১২ সালে প্রথম বাজারে আসে। যখন গেমকে পাবলিশ করা হয়েছিল তখন মূলত কিং কর্তৃক মোবাইল,আইওএস ও উইন্ডোজের জন্য পাবলিশ করা হয়েছিল। বর্তমান সময় পর্যন্ত ক্যান্ডি ক্রাশ সাগা গেমটি ৫০০ মিলিয়নের ও বেশিবার ডাউনলোড করা হয়েছে। এবং সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী এ পর্যন্ত সর্বোচ্চ ডাউনলোডকৃত গেম গুলোর মধ্যে ক্যান্ডি ক্রাশ সাগা গেমটি অন্যতম, যা দ্বিতীয় স্থান অধিকার করে আছে। এই গেমটি সরাসরি গুগল প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করে খেলা যাবে। গেমটির সব থেকে বড় সুবিধা হল আপনি অফলাইন এবং অনলাইন দুই ভাবেই গেমটি খেলতে পারবেন।
৭)এলডেন রিং
এই গেমটি জাপানি নির্মাতাদের তৈরিকৃত একটি গেম যা পৃথিবীর সেরা ২০ টি গেম এর মধ্যে অন্যতম। এই গেমটি এত বেশি পরিচিত হওয়ার কারণ হলো সফটওয়্যার থেকে, সেরা চেহারার গ্রাফিক্স এবং ফ্যান্টাসি-অনুপ্রাণিত ব্যাকগ্রাউন্ডের জন্য তৈরি হয়ে থাকে। গেমটির প্রধান পটভূমি হলো: এখানে একজন খেলোয়াড় সেরা যোদ্ধা হওয়ার জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণ মননিবেশ করে এবং স্নায়ু শীতল রেখে অধিক মাত্রায় সহ্য ক্ষমতা ধারণ করে। যেহেতু, এলডেন রিং গেমটিতে সময় নিয়ে সেরা যোদ্ধা তৈরি হওয়ার লড়াই চলে তাই তরুণ বয়সী মানুষদের জন্য গেমটি ব্যাপক জনপ্রিয়তা লাভ করেছে।
৮) সুপার মারিও
ভিডিও গেম এর ইতিহাসের সবচেয়ে জনপ্রিয় গেম গুলোর মধ্যে সুপার মারিও অন্যতম। এই গেমের প্রধান পটভূমি হল মারিও এবং তার ভাই লুইজি রাজকুমারী পিচকে সর্বদা একজন বোছারের কবল থেকে বাঁচানোর চেষ্টা করে। তবে রাজকুমারী পিচ কে বাঁচানোর জন্য সুপার মারিও কে বিভিন্ন ধরনের বাধা অতিক্রম করতে হয়। এবং বিভিন্ন ধরনের বাধা অতিক্রম করে পরবর্তী পর্যায়ে পৌঁছাতে হয়। সুপার মারিও গেমটি অধিক জনপ্রিয় হওয়ার কারণ হলো এর সহজ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা, মজার গেম প্লে, চমৎকার গ্রাফিক্স। গেমটি একাধিক প্ল্যাটফর্মে রিলিজ করা হয়েছে এবং বেশ অনেকগুলো বছর ধরে গেমটি সুখ্যাতির সাথে বাজারে টিকে রয়েছে। বর্তমানে ছোটদের পাশাপাশি কিশোর এবং তরুণদের কাছেও গেমটি ব্যাপক জনপ্রিয়।
৯)টেরিস
টেরিস হলো বর্তমান সময়ের এক মজার পাজেল গেমস যেখানে বিভিন্ন আকারের টুকরোকে একসাথে জোড়া লাগানো হয়। এই টুকরোগুলো নিচের দিকে নেমে আসে এবং খেলোয়াড়কে এগুলোকে ঘুরিয়ে এবং সরিয়ে লাইন পূর্ণ করতে হয়। একবার লাইন পূর্ণ হয়ে গেলে সেই লাইনটি অদৃশ্য হয়ে যায় এবং খেলোয়াড়কে তার প্রাপ্ত পয়েন্ট দেওয়া হয়।
যত বেশি লাইন পূর্ণ করা যাবে, তত বেশি পয়েন্ট পাওয়া যাবে। টেরিস একটি অত্যন্ত আসক্তিকর গেম এবং এটি বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় ভিডিও গেমগুলির মধ্যে একটি। গেমটি এত বেশি জনপ্রিয়তা পাওয়ার কারণগুলো হলো: সহজ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা, আসক্তি কর গেম প্লে, খেলাকে আকর্ষণীয় করার জন্য বিভিন্ন ধরনের মোড, মোবাইল এবং কম্পিউটার উভয় ডিভাইসের মাধ্যমে খেলা সম্ভব।
১০)স্টার ওয়ার্স
সর্বকালের সেরা গেমগুলোর কথা মাথায় আসলে অবশ্যই স্টার ওয়ার্স এর কথা বলতেই হয়। এই গেমটি তৈরি হয়েছিল সাধারণত একটি মুভি থেকে ইন্সপায়ার হয়ে। পরবর্তীতে এর অসংখ্য সংস্করণ তৈরি হয়েছে যা মনমুগ্ধকর গল্পের বৈশিষ্ট্য সহ খেলোয়াড়দের নিকট ধরা দিয়েছে। এই গেমের মূল পটভূমি হল: একটি গ্যালাক্সির মধ্যে যাত্রা, যেখানে ভক্তরা গ্যালাক্সি জুড়ে অসংখ্য অভিযানে নিজেদের নিমজ্জিত করার সুযোগ পাবেন।
ভিডিও গেমের মাধ্যমে এই অভিজ্ঞতা আরও বেশি প্রাণবন্ত করার সুযোগ রয়েছে। স্টার ওয়ার্স গেমগুলোতে খেলোয়াড়রা জেডাই হিসেবে ফোর্স ব্যবহার করতে পারে, স্থানীয়দের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারে, গ্যালাক্সির বিভিন্ন গ্রহে ভ্রমণ করতে পারে এবং অ্যাকশন-প্যাকড যুদ্ধে অংশ নিতে পারে। তাছাড়া এগুলোতে রয়েছে ওপেন-ওয়ার্ল্ড অ্যাডভেঞ্চার, রেসিং, স্ট্র্যাটেজি এবং আরও অনেক ধরণের গেম। স্টার ওয়ার্স গেমগুলোর জনপ্রিয়তার কারণ হলো এর চমকপ্রদ গ্রাফিক্স, অ্যাকশন-প্যাকড গেমপ্লে।
১১)রেসিডেন্ট ইভিল 7
হরর গেম গুলোর মধ্যে রেসিডেন্ট ইভিল 7 গেমটি অন্যতম। রেসিডেন্ট ইভিল 7 একটা ভিডিও গেম যা রেসিডেন্ট ইভিল সিরিজের সাত নম্বর খেলা। এই খেলাটা সিরিজের আগের খেলাগুলো থেকে অনেকটাই আলাদা করে তৈরি করা হয়েছে। খেলাটিতে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে সাইকোলজিক্যাল হররের উপর বেশি জোর দেয়া হয়েছে।
এই গেমের মূল পটভূমি হল: গেমটি পুরোপুরি ভাবে একটা পুরানো, অভিশপ্ত বাড়ির চারপাশে পরিচালিত হয়।
খেলোয়াড়ের চরিত্রে ইথান উইন্টারস, যিনি নিজের নিখোঁজ হওয়া স্ত্রীকে খুঁজতে এই বাড়িতে আসেন। বাড়িতে একটা ভয়ঙ্কর পরিবার বাস করে, যাদের সদস্যরা একজন আরেকজনকে খেয়ে ফেলতে চায়। রেসিডেন্ট ইভিল 7-এর প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলো হল: অসাধারণ গ্রাফিক্স, ভয়ঙ্কর পরিবেশ, এবং মনস্তাত্ত্বিক বিভিন্ন বিষয়। এই খেলাটা সিরিজের অন্যতম সেরা খেলা হিসেবে বেশ জনপ্রিয়তা লাভ করেছে। তাছাড়া এর আরো কিছু বৈশিষ্ট্যের মধ্যে অন্যতম হলো মনোবিজ্ঞানের ওপর পুরোদস্তুর চাপ, নতুন গেমপ্লে মেকানিক্স, পুরনো বাড়ির ভয়ংকর পরিবেশ ইত্যাদি অন্যতম।
আরো পড়ুন
বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় গেম সম্পর্কে আমাদের মতামত
সময় কাটানোর সবচেয়ে জনপ্রিয় মাধ্যম গুলোর মধ্যে গেম অন্যতম। আজকের আর্টিকেলে আমরা বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় ১১ টি গেম সম্পর্কে আপনাদের মাঝে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। যারা দীর্ঘদিন যাবৎ চিন্তা করছিলেন কোন গেমটি আপনাদের জন্য ভালো হবে আশা করি আজকের আর্টিকেলটি তাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ হয়েছে। গেমগুলোর মধ্যে আপনার কোনটি পছন্দ হয়েছে তা অবশ্যই আমাদেরকে কমেন্টের মাধ্যমে জানাবেন। এবং এরকম তথ্যবহুল আর্টিকেল পাওয়ার জন্য আমাদের ওয়েবসাইটের সাথেই থাকুন।